যশোরের একজন সাংবাদিক এক কৃষকের সাক্কাতকার নেচ্চে- সাংবাদিকঃ তুমি ছাগল দুডোর কি খাতি দ্যাও? কৃষকঃ কোন ছাগলডার, সাদাডার নাকি কালো
যতটুকু জ্ঞান অর্জন করেছি, ততটুকু দিয়ে আমার মতামত প্রকাশ করেছি। ভুল-ত্রুটি থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। পরামর্শ থাকলে জানাবেন। “মুমিনদের প্রত্যেক
বর্তমানে শিক্ষার্থীদের স্টাইলিশ চুল নিয়ে অনেক কথাই হচ্ছে। বেশিরভাগ সচেতন মানুষ এই স্টাইলিশ চুলের বিপক্ষে। কিছু মানুষ বলছে স্বাধীন দেশের
বনের মাঝে পশু-পাখীদের ভেতর কথা চলছেঃ ১। বাঘ পিঁপড়াকে উদ্দেশ্য করেঃ “তুই এতো ছোট জীব হয়েও তোর ওজনের কয়েক গুন
ছোট পাখি মাছরাঙা। জলাশয়ের পাশে বসে থেকে পাখিটি দীর্ঘ সময় মাছদের চলাফেরা পর্যবেক্ষণ করে এবং সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে একটি নির্দিষ্ট
রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিল জীর্ণশীর্ণ স্বাস্থ্যের এক মধ্যবয়সী লোক। কিছুদুর হেটে যাবার পর ছোট্ট একটি গর্তমত জায়গায় লোকটি হঠাৎ পা
গল্পটা চারটি গরুকে নিয়ে ৷ তিনটি কালো, একটি সাদা ৷ তারা একটা শ্বাপদসংকুল এলাকায় বাস করতো যেখানে কিছু নেকড়ে থাকত৷
একটি স্কুলের পরিদর্শন চলা অবস্থায়, পরিদর্শককে স্কুলের প্রধান শেষ-বর্ষের ছাত্রদের সামনে কিছু অনুপ্রেরণা মুলক কথা বলার জন্য অনুরোধ করেন। পরিদর্শককে
এক লোক রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। রাস্তার পাশেই একটা হাতি দড়ি দিয়ে বাঁধা । হাতিটাকে এই অবস্থায় দেখে লোকটা খুব
এটি প্রাচীনকালের একটি গল্প। একবার একজন ব্যবসায়ী গভীর রাতে জনশূন্য পাহাড়ি অঞ্চল দিয়ে কোথাও যাচ্ছিলেন। এমন সময় একটি অপরিচিত কণ্ঠ